বাড়িয়ে দাও হাত দুখানি হৃদয় মেলে ধরো আমার বুকের বকুলতলায় পুষ্প হয়ে ঝরো। বসন্তকাল, ব্যাকুল বাতাস রঙিন পাতা নাচে পথের ধারে বৃক্ষসারি মুগ্ধ হয়ে আছে। পলাশ এবং শিমুল বনে অযুত বিস্তারিত
ছোট বেলা থেকে কষ্ট-আজও হয়নি শেষ, কবে যাবে কষ্ট না এটাই বেশ। লাটিমের মত ঘুরিতেছি নাহী হলো শেষ, এ কথা আজ কার কাছে করবো যে পেশ। বড় হয়েছি অনেক বড়-দুখের বিস্তারিত
সময়ের ধাবমান গতি রুখতে পারে না কেউ চলে আদি হতে অন্ত অনন্তকাল কে জানে কে আটকে যাবে এ ¯্রােতের জলে সময় কখনও মুখ থুবড়ে পড়তে জানে না জানে সে এ বিস্তারিত
বুকের ভেতর ব্যথার পাহাড়, তবুও বুকে অনেক ঠাঁই। ভালোবাসাতেই জন্ম আমার, ভালোবাসাতেই মৃত্যু চাই। মাটির বুকে কান পেতেছি, সেও আমায় বলল বিস্তারিত
শালিক পাখিটা উড়বে বলে একটা স্মৃতির পালক ফেলে, স্নিগ্ধ আর মাতাল হাওয়ায় উড়ছিলো শুধু পাখনা মেলে। কী অপূর্ব! কী যে সুন্দর এই ভূগোলক রাতে নীড়ে বসে ঘুম পাড়াতো শুনিয়ে শত বিস্তারিত
স্থিতিস্থাপকতার সীমার বাইরে গেলে যতেœ গড়া প্রাসাদের পলেস্তারাও একদিন আগলা হয়ে খসে যায়, ধসে যায়। লোহাও লোহা কাটে যৈবতী সময়ে লবণ-জলের রসায়নে ভাঙে লোহার শিকড় নীরব ক্ষয়ে জেগে উঠে মরিচার বিস্তারিত
আমি জানি, একদিন ভীষণ বৃষ্টি আসবে। ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি আসবে। ভেজা মাটির গন্ধ পাবো। বর্ষাতেও কোকিল ডাকবে। তবুও হৃদয় স্হির থাকবে। আমি শুধু জানলা খুলে দাঁড়াবো। বৃষ্টি আমায় বিস্তারিত
তুমি যে নাট্যদেবী, তোমার ওই মঞ্চে নাটক করার সাধ্য যে নেই আমার! তুমি যে কাব্যদেবী, তোমার কাব্যগ্রহে বিচরণ করার সাহস যে নেই আমার! তবুও কবিতাই মোর যাবতীয় সব, কবিতাতেই করি বিস্তারিত
আকাশের নীল পর্দা ফুড়ে শিশির নেমে আসে আমাদের মৃত্তিকার ওপর; বিস্তীর্ণ শষ্যখেত আর দুর্বাঘাসে। ভোরের আলোয় মুক্তা দানায় রামধনু রঙে শিশিরের হাসির ঝিলিক ¤øান করে দেয় অরণ্যর করুণ আহাজারি। কখনও বিস্তারিত
|
|
|