জীবনে কি থাকবে না কোনো সুখ, কেন কষ্টে ভরা এই বুক। যাকেই করি বিশ্বাস, কেন দেয় মিথ্যে আশ্বাস। যখনই একটু হাসঁতে চায়, কেন সবাই কাঁদিয়ে যায়। কি দোষ হয়েছে আবার, বিস্তারিত
যে নারী তোরে আনলো ভবে অহর্নিশি জাগি বিবেক হারা পশুরে তুই তারে বানাস মাগি। লোলুপ চোখে দেখিস চেয়ে তার-ই দেহ খানি পাষাণে তোর বুকটা বেঁধে করিস কেন হানি। যার কৃপায় বিস্তারিত
হেমন্তের খিড়কি দ্বার খোলা পেয়ে নির্বিঘেœ ঢুকে যায় পৌষালি হাওয়া গুচ্ছ গুচ্ছ কাশের আঙিনায় তখন চাঁদনী রাত অঘোরে ঘুমোয় ঘুঘু। জলের শীতল ঢেউ কেটে সজনের শাখায় বসা মাছরাঙা পাখিটা চোরের বিস্তারিত
সব টুকু উষ্ণতা ছড়িয়ে দাও খুব কাছ থেকে নিঃশ্বাসের উত্তাপ অনুভবে- শিহরিত হোক মন, অবারিত উত্তঙ্গু বাতাসে এলোমেলো হোক কেশ রাজি বিমুগ্ধ চাহনির সাথে বলাকার ডানা পানকৌড়ির জ্বলজ আগ্রাণে একাকীত্ব বিস্তারিত
তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে, আসল নতুন জামাই। সাথে অনেক লোক-লস্কর, বাজল কত সানাই। বসতে দিলাম পাটি পেতে, আরও দিলাম পিড়ে। খাইতে দিলাম দুধ-কলা-ভাত, সাথে দিলাম চিড়ে। নানান জায়গা ঘুরে সে যে, বিস্তারিত
রংপুরের রং দিয়ে রাঙাবো তোমায়, তুমি শুধু ভালোবাসবে আমায়। মন যদি না দিতে চাও আমায়, কঠোর রোঁদে ডিউটি করাবো তোমায়। ঢাকাই জামদানি পরাবো তোমায়, বেশ মার্জিত লাগবে চলাফেরায়। কক্সোবাজারের ঝিনুকে বিস্তারিত
প্রভাত সন্ধ্যা রাতে দিনে চিত্ত অবরুদ্ধ ক্ষমতায়নে। চিত্তান্ধ লালস প্রবৃত্তিরা আজি মিথ্যে সংশয়ে জীবন ধরেছে বাজি। শ্রথিত আপন বিবেক বুদ্ধি যত অনৈতিকতা অবক্ষয়ের যুদ্ধে ক্ষত। অথচ, নিত্য ওৎপ্রেত মৃত্যুর দল বিস্তারিত
নলিনীর হাতে একতোড়া গোলাপ গল্প ফোয়ারায় জড়তা প্রেমালাপ, বন্ধন গাঁথুনি বলতে এই যা। এতো প্রেম ছাড়া কিছু নয় ! গোলাপের কি বা দোষ? মনই বা বুঝবে কি সে। সে জানে বিস্তারিত
শেষ বিকেলের সূর্য যখন গোধুলী রং মাখে বাঁধন হারা পাখির দল নীড়ে ফিরতে থাকে। সাঁঝের মায়ায় ছুটে আসে পান কৌড়ির ঝাঁক দূরের গাঁয়ে যায় যে শোনা ঘরে ফেরার ডাক। আয়রে বিস্তারিত
|
|
|