নিজস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনি উপজেলার ৯ নং আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছোট বাজার সংলগ্ন ইউনিয়ন ভৃমি অফিসের পশ্চিম পার্শ্বে খোলপেটুয়া নদী হতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন করছে কোনো অবস্থায় বন্ধ হচ্ছে না নীরব ভৃমিকায় প্রশাসন এমনটায় অভিযোগ সচেতন এলাকা বাসীর। সরজমিন ২২ জানুয়ারি আনুমানিক বেলা ২ টার সময় খোলপেটুয়া নদী হতে ভাঙ্গন কবলিত বেড়িবাঁধ এলাকা হতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন করতে দেখা ও যায়।অবৈধ বালু উত্তলন এর বিষয়ে আশাশুনি উপজেলার কোলা গ্রামের রুহুল কুদ্দুস এর পুত্র মোস্তফা (৪০) বাদী হয়ে গেল ১১ জানুয়ারি জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দ্বায়ের করেন যাহার নং০২ এস, এ, বলে জানান।অবৈধ বালু উত্তলন এর বিষয়ে জানতে ড্রেজার মেশিন ও টলার মালিক কালিগজ্জ উপজেলার চান্দুলিয়া গ্রামের আতিয়ার গাজীর পুত্র আঃ আলিম(৪০)এর কাছে খোলপেটুয়া নদী হতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন করছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন নদীর মধ্য হতে বালু উত্তলন করছি আমাদের কোনো অনুমতিপত্র নাই।
বালু উত্তলন এর বিষয়ে জানতে হলো সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আলমের সাথে কথা বলতে হবে।খোলপেটুয়া ভাঙ্গন কবলিত বেড়িবাঁধ হতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন করে জায়গা ভরাটের বিষয়ে জানতে আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের মৃতঃবিনৈদ মালীর পুত্র সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আলম মালীর কাছে অবৈধ বালু উত্তলন এর বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা খোলপেটুয়া নদী হতে বালু উত্তলন করছি সমাজের মানুষকে উপকৃত হওয়ার জন্য এখানে মাদ্রসা ও মসজিদ তৈরি করা হবে বলে জানান। অন্য পশ্নের জবাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের কোনো অনুমতিপত্র নাই। নাম প্রকাশে অনু ইচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি বলেন মসজিদ মাদ্রসার নাম করে বালু ভরাট করছে এখানে মার্কেট তৈরি করবে তাছাড়া ও নদীর যে জায়গা থেকে বালু উত্তলন করছে সেটা সরকারের এজারা ভৃক্ত জায়গা নয়।
অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন এর ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে তাছাড়া নদীর ভাঙ্গন কবলিত বেড়িবাঁধ হতে ড্রেজার মেশিন দিয়ে এভাবে বালু উত্তলন করতে থাকলে ভবিষ্যতে কথা চিন্তা করে এলার মানুষের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন যাহাতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন বন্ধ হয় তাহার সুদৃষ্টি কামনা করছি।আশাশুনি উপজেলার আশুলিয়া ইউনিয়নের খোলপেটুয়া নদী হতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন এর বিষয়ে জানতে মুঠোফোন বিছোট ইউনিয়ন ভৃমি সহকারি দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন অবৈধ ভাবে কোনো অবস্থাতে খোলপেটুয়া নদী হতে বালু উত্তলন করা যাবেনা। আমি তাদের অবৈধ বালু উত্তলনের জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি পরবর্তীতে যদি বালু উত্তলন করে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানান। কিন্তু কোনো অবস্থায় বালু উত্তলন বন্ধ হচ্ছে না এ বিষয়ে নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে গুনজনের সৃষ্টি হচ্ছে।তাহলে কি ভৃমি অফিসে কর্মকর্তার যোগসূত্রে কি অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন করছে এমনটাই অভিযোগ সাধারণ জনগণের।