জুলাই ৩, ২০২২
কালকী খালের ¯øইজ গেটে পলি জমে ভরাট
নুরুল ইসলাম, খাজরা (আশাশুনি) প্রতিনিধি: আশাশুনির খাজরা ও বড়দল ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী কালকীর ¯øুইজ গেটের মুখে পলি জমে ভরাট হয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়ে গেছে। এতে এলাকায় কৃত্রিম জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতে পারে বলে এলাকাবাসী সংশয় প্রকাশ করেছেন । ফলে কয়েকটি বিলে হাজার হাজার বিঘা ধান্য জমি ও চিংড়ি ঘের বর্ষা মৌসুমে প্লাবিত হতে পারে। কালকীর খালটি পুনঃখনন ও কপোতাক্ষ নদের উপর নির্মিত ¯øুইজ গেটের মুখে পলি মাটি দ্রæত অপসারণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী। রবিবার (৩ জুলাই) সকালে খোঁজ নিয়ে জানা যায় , খাজরা ও বড়দল ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী পানি উন্নয়ন বোর্ডের কালকীর খাল দিয়ে রাউতাড়া,পিরোজপুর,খালিয়া,ফটিকখালী সহ আশপাশের কয়েকটি বিল ও বড়দল ইউনিয়নের বাইনতলা ও পাচপোতা বিলের পানি বর্ষা মৌসুমে এ গেট দিয়ে পানি নিষ্কাশন হয়ে থাকে। কপোতাক্ষ নদের মুখ ও কালকীর খালে এবছর অতিরিক্ত পলে জমেছে। বর্তমানে মৃত প্রায় কপোতাক্ষ নদ থেকে জোয়ারের পানিতে খুব বেশি হারে পলিমাটি উঠায় খাল ও ¯øুইজ গেটের দুই মুখ ভরাট হয়ে গেছে। কয়েক বছর আগেও এ খাল দিয়ে পানি নিষ্কাশন হতো। কিন্তু সম্প্রতি ¯øুইজ গেটের মুখে পলি মাটি ভরাট হয়ে প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকাবাসীর ধারনা চলতি আমন মৌসুমে পানি নিষ্কাশন না হলে গ্রামের কয়েক হাজার বিঘা ধানের ফসল ও চিংড়ি ঘের প্লাবিত হয়ে যাবে । দ্রæত পলি অপসরণ করা না হলে জলাবদ্ধতা ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। একটু ভারি বৃষ্টি হলেই ভেসে যাবে চিংড়ি ঘের গুলো ও আমন ধানের ফসল।
এবিষয়ে খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ ডালিম জানান,কালকীর খাল ও ¯øুইজ গেট ভরাট হয়ে গেছে জানি। অতি বর্ষায় যাতে কৃষকের ফসল তলিয়ে না যায় সে জন্য গজুয়াকাটি ও ফটিকখালী চেউটিয়া নদী ও কালকীর খালের মাটির রাস্তা গুলো সংস্কার করে দিয়েছি। কালকীর খালের ¯øুইজ গেটের জমা পলি অপসারণ করা প্রয়োজন।
8,606,205 total views, 14,084 views today |
|
|
|