আগস্ট ১৪, ২০২১
সংখ্যালঘুদের উপর হামলার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় হিন্দু পরিষদের মানববন্ধন
খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার শিয়ালী গ্রামের মলি¬কপাড়ায় ,পটুয়াখালীর কলাপাড়ার রাখাইন এলাকায়, সাতক্ষীরার ফতেপুর ও চাকদাহ গ্রামের হিন্দু পাড়ায়, যশোরের অভয়নগর, নাসিরনগর, ক্কসবাজারের রামু, শালার হিন্দু পল¬ী ও মৌলভী বাজার কুলাউড়ার আদিবাসীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘুদের উপর সাম্প্রদায়িক হামলা ভাংচুর, লুটপাট ও জমি জবর দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখা ও তার অঙ্গ সংগঠণের পক্ষে থেকে এ কর্মসুচি পালন করা হয়। শনিবার বিকেল চারটায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে আশাশুনি- সাতক্ষীরা সড়কে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহŸায়ক সুজন ঘোষের সভাপতিত্বে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ চলাকালে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা অ্যাড. পঙ্কজ কুমার মলি¬ক, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতা ডাঃ সুব্রত ঘোষ, জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সাতক্ষীরা শাখার সভাপতি প্রাণনাথ দাস, মানবাধিকার কর্মী রঘুনাথ খাঁ, হিন্দু মহাজোট সাতক্ষীরা শাখার সভাপতি মিলন বিশ্বাস, হিন্দু যুব পরিষদের সাতক্ষীরা জেলা শাখার সদস্য সচিব মনদীপ মন্ডল, বাংলাদেশ হিন্দু ছাত্র পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহŸায়ক ধীমান সরকার, হিন্দু পরিষদ শ্যামনগর উপজেলা হিন্দু পরিষদের যুগ্ম আহŸায়ক পিযুস বাউলিয়া পিন্টু, হিন্দু পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার যুগ্ম আহŸায়ক উত্তম দাস, দলিত পরিষদের নেতা জগবন্ধু দাস, তাপস কুমার ঘোষ, হিন্দু ছাত্র মহাজোটের সাতক্ষীরা জেলা শাখার উপপ্রচার সম্পাদক অনামিকা সরকার প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, এক হেফাজত নেতার কথার ব্যাখা দিয়ে কথা বলায় শাল¬ার হিন্দু পাড়ায় হেফাজত ইসলামের নামে হামলা চালানো হয়। ঘরবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট ও মন্দিরে হামলা চালানো হয়। আগে তেকে বিষয়টি জানার পর ও তাৎক্ষণিক কোন ব্যবস্থা নেয়নি আইন প্রয়োগকারি সংস্থা। এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত ৫৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হলেও তারা জামিনে মুক্তি পেয়েছে। অথচ ধর্ম অবমাননার নামে ঠুনকো যুক্তি উপস্থাপন করে গ্রেপ্তার করা ঝুমন দাস গত সাড়ে ৫ মাসেও হাইকোর্ট থেকেও জামিন পাননি। 8,455,444 total views, 3,040 views today |
|
|
|