Site icon suprovatsatkhira.com

বহুল প্রতিক্ষিত সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন আজ, দলকে সু-সংগঠিত করতে দায়িত্বে আসছে কারা?

মনিরুল ইসলাম মনি/আহসানুর রহমান রাজীব: বহুল প্রতিক্ষিত সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশন আজ। ২০১৫ সালের পর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সম্মেলন ঘিরে দলীয়-নেতা কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। ব্যানার-ফেস্টুন, তোরণ-পোষ্টার, সহ বিভিন্ন সাজ-সজ্জায় ভরে গেছে জেলা শহর। এই সম্মেলনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন নেতৃত্ব আসছে না পুরোনো (নবায়ণ) নেতৃত্বকেই নতুন করে দায়িত্ব দেওয়া হবে, না নবীন ও প্রবীণদের সম্মনয়ে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি গঠিত হবে এ সকল বিষয় নিয়ে গুঞ্জন রয়েছে দলের মধ্যে ও পুরো জেলা জুড়ে। তবে যে নেতৃত্বই আসুক না কেন বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সৎ-যোগ্য, সন্ত্রাস-দুর্নীতিবাজ এবং অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিটমুক্ত ত্যাগী নেতা-কর্মীদের নিয়ে একটি স্বচ্ছ কমিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দলের সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিবেন এমনটিই প্রত্যাশা করেছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। তবে কেন্দ্র ঘোষিত যে নেতৃত্বই আসবে সেই কমিটিকেই বরণ করে নেবেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতা-কর্মীরা। নানা ঐতিহ্যে মন্ডিত উপমহাদেশের প্রাচীন এবং দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০১৫ সালের ৭ ফেব্রæয়ারি। সম্মেলনে ৩২৫ জনকে কাউন্সিলর ও ৩ হাজার জনকে ডেলিগেট চুড়ান্ত করা হয়েছে। সাতক্ষীরা শহরের সম্মেলন স্থান শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক সেজেছে বর্ণিল সাজে। শহরের প্রধান প্রধান সড়কে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভাই শেখ রাসেল, দলের সাধারণ সম্পাদক ওবাইদুল কাদের তোরণ সহ বিভিন্ন তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। দলের সভাপতি-সম্পাদক প্রার্থীদের পোষ্টার-ব্যানারে ছেয়ে গেছে গোটা শহর। সম্মেলনে সভাপতি হিসাবে মাঠে আছেন বর্তমান সভাপতি দক্ষিণ বঙ্গের বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ দেবহাটা-কালিগঞ্জ আসন থেকে নির্বাচিত সাবেক সাংসদ ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সাতক্ষীরা তালা-কলারোয়া আসনের সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী শেখ মুজিবুর রহমান। এছাড়া সভাপতি প্রার্থী হিসাবে নিজেকে জোরে সরে প্রচার-প্রচারণা বা ঘোষণা না করলেও সভাপতি প্রার্থী হিসাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দলীয় কর্মী সমর্থকরা সভাপতি হিসাবে সাতক্ষীরা-৩ আসন থেকে তিন তিনবার নির্বাচিত এমপি সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ডা. আ.ফ.ম রুহুল হক এমপি ও সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি সাতক্ষীরা সদর-২ আসন থেকে দুই দুই বার নির্বাচিত এমপি সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধাকালিন নৌ-কমান্ডো মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’কে দেখতে চান বলে প্রচার প্রচারণায় উঠে আসছে তার নাম। সবাই মীর মোস্তাক আহমেদকে সৎ রাজনীতিক হিসাবে জানে। দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা সহ কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে রয়েছে তার নিবিড় সম্পর্ক। জনপ্রতিনিধি হিসাবে এলাকাতেও রয়েছে তার বেশ সুনাম। সাধারণ সম্পাদক পদে দুই দুই বার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক এবং সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম, প্রয়াত এমপি সৈয়দ কামাল বখ্ত সাকীর একমাত্র পুত্র সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের দুই দুই বারের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, ৮০ ও ৯০ দশকের তুখড় ছাত্র-নেতা জেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগের দুই দুই বারের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ সাহিদ উদ্দীন, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তুখড় ছাত্রনেতা তারুন্যের প্রতীক বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সদর উপজেলা পরিষদের দুই দুই বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো: আসাদুজ্জামান বাবু, কেন্দ্রীয় উপকমিটির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আ.ন.ম তারেক উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক কালেরচিত্র সম্পাদক অধ্যাপক আবু আহমেদ এর নাম রয়েছে প্রার্থী তালিকায়। এ সকল প্রার্থীর মধ্যে কে হচ্ছেন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক তা নিয়ে গুঞ্জন জেলা ব্যাপী। তবে অনেকেই বলছেন পুরনো (নবায়ন) নেতৃত্বকেই নতুন করে দায়িত্ব দিয়ে দলের ত্যাগী-নেতা কর্মীদের নিয়ে পুর্নাঙ্গ কমিটি করার নির্দেশনা আসতে পারে। আবার জেলা কমিটির অনেক নেতা-কর্মীরা বলছে নবীন ও প্রবীণদের সমন্বয়ে সভাপতি-সম্পাদক সহ বেশ কয়েকটি পদে সরাসরি ঘোষণা আসতে পারে সম্মেলনের মাঠ থেকে। তবে এবার সাধারণ সম্পাদক পদে শক্তি শালি প্রার্থী হিসাবে মাঠে রয়েছেন প্রয়াত এমপি সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ কামাল বখ্ত সাকীর একমাত্র পুত্র জেলা আওয়ামী লীগের দুই দুই বারের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র,সাবেক ছাত্র নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু ও দুই দুই বারের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ সাহিদ উদ্দীন। তালার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের হাসেমি পরিবারের সন্তান সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভভ্র’র দাদা সৈয়দ জালাল উদ্দীন হাশেমি ছিলেন তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার ডেপুটি স্পিকার আর বাবা সৈয়দ কামাল বখ্ত সাকী ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহচর। এছাড়া রাজনৈতিক জীবনে জেলা আওয়ামী লীগের বার বার নির্বাচিত সভাপতি ও সাতক্ষীরা-১ তালা কলারোয়া আসনের বার বার নির্বাচিত এমপি ছিলেন তার পিতা কামাল বখ্ত সাকি। আর চাচাত ভাই সৈয়দ দিদার বখ্ত ছিলেন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী। বর্ষীয়ান রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া লেখা অবস্থায় ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন তিনি। ইতোমধ্যে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করে দোয়া নিয়েছেন। এদিকে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন দলের অরেক তারুন্যের প্রতীক এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি এক সময় জেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার বাবা আব্দুল গফুর ওরফে গফ্ফার ছিলেন সাতক্ষীরার ব্রম্মরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুই বার নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন। ছাত্রজীবনেও তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের কমনরুম সম্পাদক ছিলেন। আসাদুজ্জামানের শ্বশুর অ্যাড.শরিফ আব্দুর রাকিব যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ছিলেন। শ্বাশুড়ী আলেয়া আফরোজ ১৯৯৬ সালে যশোর থেকে সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি ছিলেন। মামা মনিরুল ইসলাম ঝিকরগাছা সদরের উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। পরবর্তীতে ঝিকরগাছা-চৌগাছা আসনের এমপি নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি যশোর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। আর আসাদুজ্জামান বাবুর স্ত্রী ডাক্তার রেহ্নুমা জেবীন রাখি সাতক্ষীরা জেলা যুব মহিলা লীগের সাবেক সহসভাপতি ছিলেন। স্বাচিপ এর সাতক্ষীরার সদস্য। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান ও জামাই হিসাবে কেন্দ্রে বেশ জনপ্রিয় মুখ আসাদুজ্জামান বাবু। সেই হিসাবে সাধারণ সম্পাদক পদে তরুন নেতৃত্ব হিসাবে দলীয় নেতা-কর্মীরা তাকে কোন ভাবেই ছোট করে দেখছেন না। তার বিষয়টিও বেশ জোরে সরে প্রচারিত হচ্ছে। দলের আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ৮০ ও ৯০ দশকের তুখড় ছাত্র নেতা শেখ সাহিদ উদ্দীন। তিনি দলের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোয়া নিয়ে মাঠে রয়েছেন। ২০১৩ সালে জামায়াত-বিএনপির তান্ডব সহ ২০ দলীয় রাজনৈতিক সহিংসতার সময় সহিংসতা প্রতিরোধে রাজপথে ছিলেন। ১৯৮৩ সালে জেলা আওয়ামী লীগের সহযোগিতায় বাই-সাইকেল চালিয়ে বিভিন্ন উপজেলা সদরে গিয়ে নেতা-কর্মী সংগ্রহ করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে সুসংগঠিত করেছেন সাতক্ষীরায়। ১৯৮৫ সালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কর্তৃক সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের আহŸায়ক হন। ১৯৮৮ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচিত হন। ৯২ সালে দ্বিতীয় বারেরমত জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ৯৪ সালে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৮ সালে সাতক্ষীরা জেলা যুবলীগের আহŸায়ক নির্বাচিত হন। ২০০৫ সালে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকের পদ পান। ২০১৫ সালে পুনরায় দ্বিতীয় বারের মত সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হন। শেখ সাহিদ উদ্দীন ১৯৮৩ সালে স্বৈরাচার সামরিক সরকার এরশাদের বিরুদ্ধে গনআন্দোলনে বার বার গ্রেফতার ও পুলিশী নির্যাতনের শিকার হন।১৯৯১ সালে খালেদা জিয়া বিরোধী আন্দোলনে বার বার কারাবরণ করেন এবং পুলিশী নির্যাতনের শিকার হন। তৎকালীন তুখড় এই ছাত্র নেতা ১৯৮৫ সালে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহŸায়ক এবং পরবর্তিতে ১৯৮৮ সালে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য পরিষদের আহŸায়ক ছিলেন। তালার কৃতি সন্তান শেখ সাহিদ উদ্দীন ২০০২ সালে সেনাবাহিনীর ক্লিনহাট অপারেশনে তিনি গ্রেফতার হয়ে নির্যাতনে শিকার হন। পরবর্তীতে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনার আর্থিক সাহায্যে ভারত থেকে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করে সুস্থ হয়ে দেশে ফেরেন। তার বিষয়টিও কেউ ছোট করে দেখছেন না। এদিকে দুই দুই বার নির্বাচিত বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলামও বেশ শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে জেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করে রেখেছেন। সকল উপজেলা নেতা-কর্মীদের নিকট তার বেশ গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে। দলের নেতা-কর্মী এবং জনসাধারণের নিকট সুনাম থাকার কারণে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসাবে জেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নিকটও তার গ্রহণযোগ্যতা অনেক উচ্চতায়। তিনি আবারও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হচ্ছেন এমন প্রচার প্রচারণা রয়েছে দলের মধ্যে ও জেলা ব্যাপী। সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং কবুতর উড়িয়ে সম্মেলন উদ্বোধন করবেন দলের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য অ্যাড: পীযুষ কান্তি ভট্রাচার্য। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের। তবে অসুস্থতার কারণে তিনি উপস্থিত নাও থাকতে পারেন বলে জানিয়েছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত থাকবেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখবেন সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী কেন্দ্র কমিটির উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য সাতক্ষীরা-৩ আসনের এমপি ডা. আ,ফ,ম রুহুল হক,কেন্দ্র কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি,ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য এস এম কামাল হোসেন,অ্যাড. আমিরুল আলম মিলন,মারুফা আক্তার পপি। সম্মেলনে বিশেষ বক্তার বক্তব্য রাখবেন সাতক্ষীরা সদর আসনের এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি, সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম জগলুল হায়দার। এছাড়া সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন বাগেরহাট সদর আসনের এমপি শেখ তন্ময়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদের সভাপতিত্বে ও দলের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালিত হবে।

https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/
Exit mobile version