যশোর প্রতিনিধি: পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনে যশোরের সাত উপজেলায় অংশগ্রহণকারী ৮৪ প্রার্থীর মধ্যে সাত চেয়ারম্যান, ২৩ ভাইস চেয়ারম্যান ও আট মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মোট ৩৯ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এছাড়া মোট ভোট প্রদান করেছেন ৪০ দশমিক ৯২ ভাগ ভোটার। সাত উপজেলায় মোট ভোটার ১৮ লাখ ১৫ হাজার ২১১ জন। এরমধ্যে ভোট প্রদান করেন মাত্র ছয় লাখ ৩৭ হাজার ৯০০ তিন জন ভোটার। সদর উপজেলায় সবচেয়ে কম ১৩ দশমিক ২৪ ভাগ ভোট কাস্ট হয়েছে। সবচেয়ে বেশি শতকরা ৫২ দশমিক ৯৩ ভাগ ভোট কাস্ট হয়েছে চৌগাছা উপজেলায়। এছাড়া বাঘারপাড়ায় ৫২ দশমিক ৫১, কেশবপুরে ৪৪ দশমিক ৫১, ঝিকরগাছায় ৪৪ দশমিক ৩৬, অভয়নগরে ৪১ দশমিক ৩৮ এবং মণিরামপুরে ৩৭ দশমিক ১ ভাগ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। নির্বাচন কমিশন থেকে প্রকাশিত বেসরকারি ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আইন-১৯৭২ অনুযায়ী কোনও প্রার্থী নির্বাচনে প্রদত্ত (কাস্টিং ভোট) ভোটের আট ভাগের এক ভাগের কম; অর্থাৎ ১২ দশমিক ৫ শতাংশের কম ভোট পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। উপজেলা নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী একজন প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশনে ১০ হাজার টাকা জামানত দিতে হয়। যশোর সদর, চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও বাঘারপাড়া উপজেলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হুসাইন শওকত এবং কেশবপুর, মণিরামপুর, শার্শা ও অভয়নগর উপজেলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার হুমায়ুন কবীর স্বাক্ষরিত প্রাথমিক বেসরকারি ফলাফল ‘বার্তা প্রেরণ শিট’ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, যশোর সদর আসনে কোনও প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। এ উপজেলায় ৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩০ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র ৭১ হাজার ৮১ জন। শতকরা হিসেবে ১৩ দশমিক ২৪ ভাগ। জামানত বাঁচাতে প্রতি প্রার্থীর ভোটের প্রয়োজন ছিল ৮ হাজার ৮৮৫ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে আনোয়ার হোসেন বিপুল ৫২ হাজার ১১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী সুলতান মাহমুদ বিপুল পেয়েছেন ১৭ হাজার ২২০ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নুর জাহান ইসলাম নীরা ৫২ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী সেতারা খাতুন পেয়েছেন ১৫ হাজার ৯৯৮ ভোট।
ঝিকরগাছা উপজেলায় ২ লাখ ৩০ হাজার ২৩৩ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র এক লাখ দুই হাজার ১১৬ জন। শতকরা হিসেবে ৪৪ দশমিক ৩৬ ভাগ। জামানত বাঁচাতে প্রতি প্রার্থীর ভোটের প্রয়োজন ছিল ১২ হাজার ৭৬৫ ভোট। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী হাবিবুর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ১৭০) ও এনপিপির প্রার্থী সাথী বেগম (প্রাপ্ত ভোট) ১১৩), ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইদ্রিস আলী বিশ্বাস (প্রাপ্ত ভোট ৫৩৩৬) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজনের মধ্যে নাহিদ আক্তার (প্রাপ্ত ভোট ১০৭৫২), তাসবীন সুলতানা (প্রাপ্ত ভোট ৬৪০২) এবং সাহানারা খাতুনের (প্রাপ্ত ভোট ৩৯৬৬) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে মনিরুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৭৪ হাজার ৮৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭৯০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সেলিম রেজা তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৬৯ হাজার ২৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদুল ইকরাম টিয়াপাখি প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ১৪৮ ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লুবনা তাক্ষী পদ্মফুল প্রতীকে ৪৯ হাজার ১৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমেনা খাতুন হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৯৯৮ ভোট। এ পদে শিরীন জেসমিন মোছা. মঞ্জুন্নাহার সোনালী বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৩৬ ভোট।
কেশবপুর উপজেলায় ১ লাখ ৯৩ হাজার ৫৬৯ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র ৮৬ হাজার ১৫৫ জন। শতকরা হিসেবে ৪৪ দশমিক ৫১ ভাগ। জামানত বাঁচাতে প্রতি প্রার্থীর ভোটের প্রয়োজন ছিল ১০ হাজার ৭৬৯ ভোট। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে একজন জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাবিবুর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ৫১৭), ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন এসএম মাহাবুবুর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ২৬১৮), কবির হোসেন (প্রাপ্ত ভোট ৮২২৭), সাইদুর রহমান গাজী (প্রাপ্ত ভোট ৭০৫৮) এবং হাবিবুর রহমানের (প্রাপ্ত ভোট ৪৮৭৭) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
চেয়ারম্যান পদে কাজী রফিকুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৪৭ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি নৌকা প্রতীকের এ এইচ এম আমির হোসেন পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮১৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে পলাশ কুমার মল্লিক তালা প্রতীকে ৪০ হাজার ৯২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল রতিফ রানা উড়োজাহাজ প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ১১৮ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নাসিমা আক্তার সাদেক হাঁস প্রতীকে ৪০ হাজার ৫৪১ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাবেয়া খাতুন ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৮৭৯ ভোট।
অভয়নগর উপজেলায় ১ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩৯ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র ৮০ হাজার ৪৫২ জন। শতকরা হিসেবে ৪১ দশমিক ৩৮ ভাগ। জামানত বাঁচাতে প্রতি প্রার্থীর ভোটের প্রয়োজন ছিল ১০ হাজার ৫৭ ভোট।
এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন আতিয়ার রহমান বাবু (প্রাপ্ত ভোট ৬৪২৮), আব্দুল মান্নান (প্রাপ্ত ভোট ৪৩৭২), বিপুল শেখ (প্রাপ্ত ভোট ৯২৩৩) ও হুমায়ুন কবির মধু (প্রাপ্ত ভোট ৭০৬) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফরিদা বেগমের (প্রাপ্ত ভোট ৭৯৫০) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহ ফরিদ জাহাঙ্গীর। তিনি পেয়েছেন ৪১ হাজার ৫৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রবিন অধিকারী ব্যাচা আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৫৭ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আখতারুজ্জামান তারু। তিনি পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৭৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আ. রউফ মোল্যা পেয়েছেন ২২ হাজার ৯৪২ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ডা. মিনারা পারভীন ৩৬ হাজার ৭০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডা. সাফিয়া খানম পেয়েছেন ৩১ হাজার ৬২০ ভোট।
মণিরামপুর উপজেলায় ৩ লাখ ১৯ হাজার ৮৪ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫৩ জন। শতকরা হিসেবে ৩৭ দশমিক ১০ ভাগ। জামানত বাঁচাতে প্রতি প্রার্থীর ভোটের প্রয়োজন ছিল ১৪ হাজার ৭৯৪ ভোট। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে একজন হাবিবুর রহমানের (প্রাপ্ত ভোট ১৪৩৮৯) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন হাসেম আলী (প্রাপ্ত ভোট ১১৪৪) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আসমাতুন্নাহারের (প্রাপ্ত ভোট ৫৬৬৭) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী নাজমা খানম ৭৬৩৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ২৪৩৯২ ভোট পেয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে তালা প্রতীক নিয়ে উত্তম চক্রবর্তী বাচ্চু ৪১৪১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চশমা প্রতীক নিয়ে মিকাইল হোসেন ১৭৬৮৬ ভোট ও টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে সন্দীপ ঘোষ ১৩৮২০ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে কলস প্রতীক নিয়ে জলি আক্তার ৫৪১৪১ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বল প্রতীক নিয়ে রীতা পাড়ে পেয়েছেন ১৪৫৬১ ভোট।
চৌগাছা উপজেলায় ১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৪৯জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র ৯২ হাজার ৯৭৮ জন। শতকরা হিসেবে ৫২ দশমিক ৯৩। জামানত বাঁচাতে প্রতি প্রার্থীর ভোটের প্রয়োজন ছিল ১১ হাজার ৬২২ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন আসাদুজ্জামান (প্রাপ্ত ভোট ২৩৪৩), আজাদ রহমান খান (প্রাপ্ত ভোট ১০১০৯), সামছুর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ৯৬২২) ও সিদ্দিকুর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ৭৬২১) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে কামরুন নাহার শাহিনের (প্রাপ্ত ভোট ৮১৭১) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্ত ড. মোস্তানিচুর রহমান নৌকা প্রতীকে ৫৬ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম হাবিবুর রহমান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৩৮ ভোট ।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে দেবাশীষ মিশ্র জয় মাইক প্রতীকে ২২ হাজার ১৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জসিম উদ্দীন বই প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ১ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নাজনীন নাহার বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে ২২ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাসিমা খাতুন কলস প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৭৪৩ ভোট।
বাঘারপাড়া উপজেলায় ১ লাখ ৬৫ হাজার ২২১ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মাত্র ৮৬ হাজার ৭৫৪ জন। শতকরা হিসেবে ৫২ দশমিক ৫১। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন আবু তাহের সিদ্দিকী (প্রাপ্ত ভোট ২৯৫), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আলি জিন্নাহ (প্রাপ্ত ভোট ১৮১) ও ইসলামী এক্যজোটের মিজানুর রহমানের (প্রাপ্ত ভোট ১৪৬) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ প্রার্থীর মধ্যে বিজয়ী প্রার্থী আব্দুর রউফ (প্রাপ্ত ভোট ৪৬২১৬) ছাড়া বাকি নয় প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
জামানত বাজেয়াপ্ত নয় প্রার্থী হলেন, এনায়েত হোসেন লিটন (প্রাপ্ত ভোট ১০৬৩৫), ফয়সাল আহম্মেদ মিলটন (প্রাপ্ত ভোট ২৫৬৭), আবুল কালাম আজাদ (প্রাপ্ত ভোট ১২৬৭), গোলাম ছরোয়ার (প্রাপ্ত ভোট ৪৯৮), জয়নাল আবেদীন (প্রাপ্ত ভোট ৯৪৪), নাজমুল হুসাইন (প্রাপ্ত ভোট ৬৮৮৭) মাজিদুল ইসলাম (প্রাপ্ত ভোট ২৪৭৫), রাকিব হাসান (প্রাপ্ত ভোট ৯৬৩০) এবং শচীন্দ নাথ বিশ্বাস (প্রাপ্ত ভোট ৭৫৯)। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে দুই জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এরা হলেন শরিফা খাতুন (প্রাপ্ত ভোট ৯৪০৬) ও শিরিন শবনম কবির (প্রাপ্ত ভোট ৯৫৬০)।
যশোরে উপজেলা নির্বাচনে জামানত হারালেন ৩৯ প্রার্থী
https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/