শাহারিয়ার হুসাইন, শার্শা (যশোর): ঝিকরগাছার শংকরপুর ইউনিয়নের নায়ড়া গ্রামের ভাটার ট্রলি চালক হত দরিদ্র রুবেল হোসেনের শিশু কন্যা এবং নায়ড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী মারিয়ার (৭) গত বছরের ডিসেম্বরে আগুন পোহাতে গিয়ে অগ্নিদগ্ধ হয়ে পুরো শরীর ঝলসে যায়।
অসহায় রুবেল হোসেন আত্মীয়স্বজন ও গ্রামবাসীর সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে সেসময় মেয়েকে চিকিৎসা করিয়েছিলেন। কিন্তু অবস্থার তেমন পরিবর্তন না হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করান মারিয়াকে।
বর্তমানে তাকে যশোর কুইন্স হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। দরিদ্র পিতা-মাতার পক্ষে শিশু কন্যার ব্যয়বহুল চিকিৎসা চালানো খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মারিয়াকে পুরোপুরি সুস্থ করে তুলতে এখনো প্রায় ৬ লক্ষ টাকা দরকার।
এমতাবস্থায় শিশু কন্যার চিকিৎসা সেবা চালাতে সমাজের বিত্তবানসহ সর্বস্তরের মানুষের কাছে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন অসহায় পিতা। যাতে তার শিশু কন্যা মারিয়া সুস্থ্য হয়ে আরও দশটি শিশুর মত হেসে-খেলে বেড়াতে পারে।
ভালোবাসার এই পৃথিবীতে ভালোবাসার মানুষের জন্যে আমরা কত কিছুই না করতে পারি। সকলের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন একটি শিশুর জন্যে। যার এখন থাকার কথা ছিল বন্ধুদের সাথে খেলার মাছে অথবা পড়ার টেবিলে। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা মোবাইল নং- ০১৭৩৩-৪৫৭৩৩১ (বিকাশ)।
ঝিকরগাছায় আগুনে পোড়া শিশু মারিয়ার চিকিৎসায় এগিয়ে আসুন
https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/