(গতকালের পর) উল্লেখযোগ্য, ব্রিগেডিয়ার সালিক তাকে রণাঙ্গনে পাঠিয়েছিলেন। পরদিন পাকিস্তানি বাহিনী হেলিকপ্টার নিয়ে এ এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের খোঁজ শুরু করে। পাকবাহিনী হেলিকপ্টার থেকে নিরীহ গ্রামবাসীর ওপর বৃষ্টির মতো গুলি ও বোমা ফেলতে থাকে। ফলে মুক্তিযোদ্ধাদের পিছু হটে সুন্দরবনে আশ্রয় নিতে হয়। আশাশুনি থানার পতন হলে মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাঙ্কার থেকে ১০-১২ জন বাঙালি যুবতীকে উদ্ধার করে। এই যুদ্ধে ৪০ জন রাজাকার বন্দি হয়।
এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন: সাব মেরিনার লে. গাজী রহমতউল্লাহ, মেজর সামছুল আরেফিন, খিজির আলী, স ম বাবর আলী, কামরুজ্জামান টুকু, শেখ আ. কাইয়ুম, কমান্ডো বজলুল রহমান, আবদুস সাত্তার, জহুরুল হক, কামরুল হুদা, শাহাদাত হোসেন, রমেন্দ্রনাথ, মহেন্দ্র, আ. কাদের, আবুল হোসেন, সৈয়দ আকরাম, খলিলউল্লাহ, আলফাজউদ্দিন, সুবোধ বিশ্বাস, আ. হক, জিএম আ. রহিম, মাহফুজুল হক, জিএমএ গফ্ফার, বিশ্বনাথ পালিত, আ. গফুর, সুশীল কুমার, সুবোধ কুমার, দিলীপ কুমার রায়, আলফাজ উদ্দিন, শফিক, জবেদ আলী, আশরাফ, প্রফুল্ল কুমারসহ ৪০-৫০ জন নৌ-কমান্ডো এবং ২০০ স্থলবাহিনীর গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা (চলবে)। (সূত্র: জেলা প্রশাসনের তথ্য বাতায়ন)
বিজয় ৭১: মুক্তিযুদ্ধে সাতক্ষীরা
https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/