পড়ছে এবার শীত ঋতুতে
হাড় কাঁপানো শীত,
পক্ষীকুলের কণ্ঠে বুঝি
থেমে গেছে গীত।
বেশী ঠান্ডায় এ্যাজমা রোগী
থাকে সদা ডরে,
পরিত্রাণ পেতে ঠান্ডা হতে
দোর দেয় শুধু ঘরে।
হয়ে গেলে ভোর, খোলে না অনেকে দোর
দেয় কম্বল-কাঁথায় মুড়ি,
যায় যে চলে কর্ম সময়
দেখে নাকো ঘড়ি।
এই উঠেছি, ওই উঠলাম
চলে নানা ধ্যান,
হাড় কাঁপানো শীতের ভোরে
থাকে নাকো জ্ঞান।
নাইতে গেলে পুকুর-ঘাটে
লাগে সবার কাঁপ,
ঠা-ার ভয়ে শিশু-কিশোর
মারে নাকো পানিতে লাফ।
শৈত্য প্রবাহ এই ঋতুতে
গেল বুঝি বেড়ে,
হিম বুড়িটা থুড়থুড়িটা
নিলো কণ্ঠ সব কেড়ে।
সকাল বেলায় দিনকরের
মেলে না কোনো দেখা,
হিম কুয়াশার শুভ্র জালে
থাকে সব কিছুই ঢাকা।
প্রাণিকুলের নানা কষ্ট
যায় নাকো দেখা,
হাড় কাঁপানো শীত
হিম কন্যার ললাটে লেখা।
https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/