Site icon suprovatsatkhira.com

সাতক্ষীরায় এপর্যন্ত এমপি হয়েছেন যারা: আধিক্য আ’লীগের, ভোটের পরিসংখ্যান

ডেস্ক রিপোর্ট: বিগত দশটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরায় এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ এমপি হয়েছেন আওয়ামী লীগের, ১৫ জন। এরপর এমপি হয়েছেন ৮ জন জামায়াতে ইসলামীর। বিএনপির ৭, জাতীয় পার্টির ৬, মুসলিম লীগের ৩ ও একজন স্বতন্ত্র এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।
১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন তালা-ডুমুরিয়া নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের সালাউদ্দিন ইউছুফ। ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে মুসলিম লীগের খলিলুর রহমান নির্বাচিত হন। তিনি ভোট পান ২৫ হাজার ৩৩৫। নিকটতম আওয়ামী লীগের সৈয়দ কামাল বখত সাকি ভোট পেয়েছিলেন ২৫ হাজার ৭৯। তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে (১৯৮৬ সালের ৭ মে) আওয়ামী লীগের সৈয়দ কামাল বখত সাকি নির্বাচিত হন। তিনি ভোট পান ৪৬ হাজার ২৬১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাস ভোট পান ৩৯ হাজার ৬২১।
১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির সৈয়দ দিদার বখত নির্বাচিত হন। জাসদ (রব) এর আব্দুস সালাম মোড়ল ছিলেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী।
১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তালা-কলারোয়ায় জামায়াতের এড. শেখ আনসার আলী নির্বাচিত হন। তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৭২ হাজার ৬৯২। তার নিকটতম হন আওয়ামী লীগের সৈয়দ কামাল বখত। তিনি পেয়েছিলেন ৬৭ হাজার ৫৩ ভোট।
১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (অধিকাংশ বিরোধী দল বর্জন করে) এমপি হন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব। তিনি ৩৫ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়েছিলেন। বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী বিএম আলতাফ হোসেন ১৬ হাজার ৬২৩ ভোট পেয়ে তার নিকটতম ছিলেন।
১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের সৈয়দ কামাল বখত। তার প্রাপ্ত ভোট ছিল ৭৬ হাজার ৭১৮। জামায়াতের এড. শেখ আনসার আলী ৫১ হাজার ৫৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন।
২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের শেখ মুজিবুর রহমান ১ লাখ ১৪ হাজার ৫২৭ ভোট পেয়ে তার নিকটতম ছিলেন।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ভোট পান ১ লাখ ৬৮ হাজার ৫২৮। ১ লাখ ৪১ হাজার ৭৬৫ ভোট পেয়ে তার নিকটতম হন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (অধিকাংশ দল অংশগ্রহণ করেনি) মহাজোটের (আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন) প্রার্থী ওয়ার্কার্স পাটির এডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ ৯২ হাজার ২০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সরদার মুজিব তার নিকটতম হন ২৩ হাজার ৬১৩ ভোট পেয়ে।
সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর ও কলারোয়া উপজেলার একাংশ) আসনে প্রথম সংসদ নির্বাচনে এমপি হন আওয়ামী লীগের সৈয়দ কামাল বখত সাকি। তিনি ভোট পান ৪২ হাজার ৪১৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভাসানী ন্যাপ’র শামসুল হক পান ২৬ হাজার ৫৭২ ভোট।
দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা সদর আসনে মুসলিম লীগের খান এ সবুর ৩১ হাজার ৬৩৬ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এড. শামসুল হক পান ২৫ হাজার ২৫১ ভোট। একাধিক আসনে জয়লাভ করায় আসনটি ছেড়ে দিলে একই বছর উপ-নির্বাচনে জয়লাভ করেন খান এ সবুরের মনোনীত সৈয়দা রাজিয়া ফয়েজ।
তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি হন জামায়াতের কাজী শামসুর রহমান। তিনি ভোট পান ৩০ হাজার ৪০৭। ১৯ হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়ে তার নিকটতম হন আওয়ামী লীগের মমতাজ আহমেদ। চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একদলীয়ভাবে নির্বাচিত হন জাতীয় পার্টির হাবিবুর রহমান। আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ সকল বিরোধী দল এ নির্বাচন বর্জন করে।
পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হন জামায়াতের কাজী শামসুর রহমান। সেবার তিনি ৪৫ হাজার ৪৪৬ ভোট পেয়েছিলেন। ৩০ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের এড. এএফএম এন্তাজ আলী তার নিকটতম হন। ষষ্ঠ নির্বাচনে বিএনপির এড. শামসুল হক নির্বাচিত হন। সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৫৪ হাজার ৯৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন জামায়াতের কাজী শামসুর রহমান। ৫৩ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হন জাতীয় পার্টির সৈয়দা রাজিয়া ফয়েজ। অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১ লক্ষ ২৪ হাজার ২০৬ ভোট পেয়ে জামায়াতের আব্দুল খালেক মন্ডল নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম পেয়েছিলেন ৬৯ হাজার ৮৬১ ভোট। নবম নির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির এমএ জব্বার নির্বাচিত হন। তিনি ভোট পান এক লক্ষ ৩৩ হাজার ৪২২। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের খালেক মন্ডল ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৫৫৮ ভোট পান। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মীর মোস্তাক আহমেদ ৩২ হাজার ৮৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাইফুল করিম সাবু ১৫ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে তার নিকটতম হন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এসএম নওয়াব আলী ৩২ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী কার্তিক চন্দ্র মন্ডল ১২ হাজার ৭৯৭ ভোট এবং ন্যাপের কেএমএ লতিফ পান ১৪ হাজার ৮৪৮ ভোট।
দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশাশুনি থেকে মুসলিম লীগের এড. আওসাফুর রহমান ১৫ হাজার ৩২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে বিএনপির বিডি চৌধুরী ১৪ হাজার ৪৮৫ ভোট পান। তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এড. স. ম সালাউদ্দিন ২২ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। সেবার জামাতের রিয়াছাত আলী পান ১৮ হাজার ৪০০ ভোট। চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পাটির এড. স. ম সালাউদ্দিন নির্বাচিত হন। পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশাশুনিতে ৩১ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে জামায়াতের রিয়াছাত আলী নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের হাফিজুর রহমান ২৯ হাজার ৬৮০ ভোট পান। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির অধ্যক্ষ আলী আহমেদ নির্বাচিত হন। সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশাশুনি থেকে ৩৯ হাজার ৭২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের ডা. মোখলেছুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পাটির এড. স.ম সালাউদ্দিন পান ৩২ হাজার ৮৭ ভোট। অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শুধুমাত্র আশাশুনি উপজেলা নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা-৩ আসনে জামায়াতের রিয়াসাত আলী ৭৩ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মোখলেছুর রহমান পান ৫৬ হাজার ৯৮২ ভোট। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে ১ লাখ ৪২ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে ডা. রুহুল হক নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে জামায়াতের মাওলানা রিয়াসাত আলী ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫২ ভোট পান। দশম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ডা. আ.ফ.ম রুহুল হক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
উল্লেখ্য, অষ্টম সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত শুধুমাত্র আশাশুনি উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ছিল এ আসন। নবম সংসদ নির্বাচন থেকে আশাশুনি উপজেলার সাথে দেবহাটা উপজেলা এবং কালিগঞ্জেরও ৪টি ইউনিয়ন সংযুক্ত হয়েছে।
সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জ আংশিক) আসন : অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত আসনটি দেবহাটা ও কালিগঞ্জ উপজেলা গঠিত ছিল। এছাড়া শ্যামনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত ছিল সাতক্ষীরা-৫ আসন। বর্তমানে দেবহাটা উপজেলা এবং কালিগঞ্জ উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন যুক্ত করা হয়েছে সাতক্ষীরা-৩ আসনের (আশাশুনি উপজেলাসহ) সাথে। অপরদিকে সাতক্ষীরা-৫ আসন বিলুপ্ত করে শ্যামনগর উপজেলা এবং কালিগঞ্জের ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠন করা হয়েছে সাতক্ষীরা-৪ আসন।
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামী লীগের এড. এএফএম এন্তাজ আলী ৬২ হাজার ৭৪০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। জাসদের ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাস্টার ১৩ হাজার ৭৫৭ ভোট পেয়ে তার নিকটতম ছিলেন। ওই নির্বাচনে সাতক্ষীরা-৫ আসনে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের মো. মোহাসিন। তার প্রাপ্ত ভোট ছিল ৪৫ হাজার ১৪৮। জাসদের বিশ্বনাথ দাশ ৮ হাজার ১৮৮ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হন। দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ আসনে বিএনপির এড. এম মুনসুর আলী ৩৫ হাজার ৬৬৯ ভোট পেয়ে এমপি হন। আওয়ামী লীগের এড. এএফএম এন্তাজ আলী ১৭ হাজার ৩১৫ ভোট পেয়ে তার নিকটতম ছিলেন। ওই নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৫ আসনে বিএনপির ডা. আফতাবুজ্জামান ২৪ হাজার ৯১৫ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের একে ফজলুল হক পেয়েছিলেন ৯ হাজার ১২৭ ভোট। তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ আসনে ৪১ হাজার ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের মুনসুর আহমেদ। বিএনপির এড. এম মুনসুর আলী ৩৯ হাজার ৩৯৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন। এ নির্বাচনে সাতক্ষীরা-৫ আসনে ২৫ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন জাতীয় পাটির এড. আবুল হোসেন। চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ আসনে নির্বাচিত হন জাতীয় পার্টির এড. এম মুনসুর আলী। সাতক্ষীরা-৫ আসনে নির্বাচিত হন জাতীয় পাটির এড. আবুল হোসেন। পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনসুর আহমদ ৪৪ হাজার ২২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াতের জিএম আব্দুল গফফার গাজী। তিনি ভোট পান ৪১ হাজার ৫৫২। ওই নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৫ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম ৪৫ হাজার ৭৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের একে ফজলুল হক ৩৭ হাজার ৩০৩ ভোট পান। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ আসনে বিএনপির ওয়াজেদ আলী বিশ্বাস নির্বাচিত হন। তৎকালীন সাতক্ষীরা-৫ আসনে নির্বাচিত হন বিএনপির অধ্যক্ষ আব্দুল হক। ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ আসনে ৪৬ হাজার ৭৩০ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির শাহাদত হোসেন নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের মনসুর আহমদ। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছিলেন ৪৪ হাজার ২৭২ ভোট। ওই নির্বাচনে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের একে ফজলুল হক ৪০ হাজার ৭২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম ৩১ হাজার ১৭২ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হন। ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে জাতীয় পার্টির (নাফি গ্রুপ) কাজী আলাউদ্দিন ১ লাখ ৮ হাজার ১৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী ৬৬ হাজার ৫৬১ ভোট পান। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির এইচএম গোলাম রেজা লাঙল প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৫১ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের জিএম নজরুল ইসলাম পান ১ লাখ ১৭ হাজার ৮০৫ ভোট। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের এসএম জগলুল হায়দার।

https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/
Exit mobile version