Site icon suprovatsatkhira.com

যবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষার ছয় ইউনিটেরই ফল প্রকাশ

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ছয়টি ইউনিটেরই ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ইউনিটের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এর আগে শুক্রবার রাত ১২টার পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের নিকট ইউনিট সমন্বয়কারী কমিটির সদস্যবৃন্দ ফলাফল তুলে দেন।
২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে যবিপ্রবিতে ‘এ’ ইউনিটে ২৫০টি আসনের বিপরীতে ১৪ হাজার ৪৩২ জন আবেদন করেন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ১০ হাজার ৬৫ জন। পাশ করেন তিন হাজার ৮৭ জন। পাশের হার ৩১.৬৬ শতাংশ।
‘বি’ ইউনিটে ১৮০টি আসনের বিপরীতে ১২ হাজার ৭২ জন আবেদন করেন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আট হাজার ৭৪৯ জন। পাশ করেন তিন হাজার ১০ জন। পাশের হার ৩৪.৪০ শতাংশ।
‘সি’ ইউনিটে ২৩৫টি আসনের বিপরীতে ১০ হাজার ৬৪৩ জন আবেদন করেন। উপস্থিত ছিলেন আট হাজার ৩৩৩ জন। পাশ করেন চার হাজার ৭ জন। পাশের হার ৪৮.০৮ শতাংশ।
‘ডি’ ইউনিটে ৪০টি আসনের বিপরীতে ৪ হাজার ১৫৫ জন আবেদন করেন। উপস্থিত ছিলেন দুই হাজার ৭০৩ জন। পাশ করেন এক হাজার ৩২১ জন। পাশের হার ৪৮.৮৭ শতাংশ।
‘ই’ ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে ৬১৪ জন আবেদন করেন। এদের মধ্যে ৪৬৬ জন উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে পাশ করেন ২৯৪ জন। পাশের হার ৬৩.০৯ শতাংশ। ৩০টি আসনের মধ্যে ১৫টি আসন জাতীয় দল ও জাতীয় পর্যায়ে পদকপ্রাপ্ত খেলোয়াড় দ্বারা পূরণ করা হবে। বাকি ১৫টি আসন মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হবে। তবে খেলোয়াড় কোটার ১৫টি আসন পূরণ না হলে তা মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হবে।
‘এফ’ ইউনিটে ১৪০টি আসনের বিপরীতে ২ হাজার ২৯০ জন ভর্তি পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। উপস্থিত ছিলেন ১ হাজার ৫৬৮ জন। পাশ করেন ৬৩৬ জন। তাদের মধ্যে ব্যবসায় শিক্ষা শাখা হতে ৪৭৭ জন, বিজ্ঞান শাখা হতে ১২০ জন এবং মানবিক শাখা হতে ৩৯ জন পাশ করেন। পাশের হার ৪০.৫৬ শতাংশ।
এ বছর ৯১৫ আসনের বিপরীতে ৪৪ হাজার ২০৬ জন আবেদন করেছেন। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৩১ হাজার ৮৮৪ জন। পরীক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার ছিল ৭২.১২ শতাংশ।
এ বছর ছয়টি ইউনিটে সাতটি অনুষদের অধীনে ২৪টি বিভাগে মোট ৮৭৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন। এ আসনগুলো ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা কোটা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী এবং যবিপ্রবিতে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য পোষ্য কোটা সংরক্ষিত থাকবে।
গত ২২ ও ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতি ও শুক্রবার ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা সমাপ্তের মাত্র একদিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশে সহযোগিতা করায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন। মেধা তালিকায় স্থান পাওয়া ভর্তিচ্ছুদের চয়েজ ফরম পূরণ এবং ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় সূচি খুবই দ্রুতই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট িি.িলঁংঃ.বফঁ.নফ এবং ফেসবুকের িি.িভধপবনড়ড়শ.পড়স/লঁংঃাবৎরভরবফঢ়ধমব/ থেকে জানানো হবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/
Exit mobile version