নভেম্বর ২৪, ২০১৮
একান্ত সাক্ষাৎকারে ডিসি মোস্তফা কামাল: এখন সরকারের কথা শুনতে আমি বাধ্য না
![]() সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল। ১৯৭৩ সালে গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানি উপজেলার খারহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার প্রাথমিক শিক্ষার হাতেখড়ি শুরু হয় কাশিয়ানি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯৮৮ সালে কাশিয়ানি গিরিশচন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণিতে এসএসসি উত্তীর্ণ হন। ১৯৯০ সালে কাশিয়ানি এমএ খালেক ডিগ্রি কলেজ থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এইচএসসি পাশ করে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিজেকে নিয়োজিত করেন আইন পেশায়। সদস্য হন ঢাকা জেলা আইনজীবী সমিতির। পরে ২১তম বিসিএস-এ উত্তীর্ণ হয়ে বরগুনা জেলায় সহকারি কমিশনার হিসেবে নতুনভাবে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। ২০০৮ সালে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও ২০১৬ সালে সাতক্ষীরা জেলা কালেক্টরেটে এডিএম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও গাজীপুরে এডিসি হিসেবে কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে কর্মরত ছিলেন। গত ৯ অক্টোবর সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ‘সমকালীন উন্নয়ন ভাবনা: প্রেক্ষাপট সাতক্ষীরা’ নিয়ে দৈনিক সুপ্রভাত সাতক্ষীরার সাথে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- গাজী আসাদ, এসএম নাহিদ হাসান, ফাহাদ হোসেন ও আরিফুল ইসলাম রোহিত সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: কেমন আছেন? সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: আপনার শিক্ষাজীবন সম্পর্কে জানতে চাই- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: পরিবারের সদস্যরা- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: আপনার পূর্বের কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু বলুন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: ছোটবেলার কোন স্মৃতি আপনার সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: একাদশ সংসদ নির্বাচন সন্নিকটে, নির্বাচনে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কোন ধরণের কৌশল অবলম্বন করবেন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: আপনি জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নিয়মিত গণশুনানি অব্যাহত রেখেছেন। এটার মাধ্যমে প্রশাসনের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ছে, এ বিষয়ে কিছু বলুন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: ইতোমধ্যে আপনি ঘোষণা দিয়েছেন শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত প্রাণ সায়ের খালের সৌন্দর্য বর্ধনে পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন- এ সম্পর্কে জানতে চাই- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরায় যোগদান করেছেন এক মাস হয়েছে- সাতক্ষীরা কেমন লাগছে? সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সংস্কৃতি নিয়ে বলছিলেন- সাতক্ষীরার সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে কীভাবে এগিয়ে নিতে চান- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সুন্দরবনের বড় অংশ সাতক্ষীরা জেলায়- এছাড়াও বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও প্রতœতাত্ত্বিক স্থাপনা সাতক্ষীরার গুরুত্ব বহন করে- পর্যটন শিল্পের এই সম্ভাবনা বিকাশে জেলা প্রশাসনের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাই- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরা-নাভারণ রেললাইন বাস্তবায়ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি ছিল। এই প্রকল্প নিয়ে কয়েকটি সমীক্ষাও হয়ে গেছে- এটা কবে নাগাদ বাস্তবায়ন হতে পারে- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: ভোমরা স্থলবন্দর থেকে কলকাতার দূরত্ব সবচেয়ে কম, এজন্য এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনাও বেশি। কিন্তু এ বন্দর দিয়ে প্রশাসনিক জটিলতার কারণে সব পণ্য আমদানি বা রপ্তানি হচ্ছে না- জেলার স্বার্থে এই সীমাবদ্ধতা কীভাবে কাটানো যায় বলে মনে করেন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: জেলার শিক্ষার মান-উন্নয়নে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরা সীমান্তবর্তী জেলা। এ জেলায় মাদকের ভয়াবহতা অনেক বেশি- মাদক প্রতিরোধে জেলা প্রশাসন কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরার মাছের সুনাম দেশজুড়ে- এছাড়া সাতক্ষীরা থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমান চিংড়ি রপ্তানি হয়- কিন্তু এখানে এখনো কোন রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র গড়ে ওঠেনি- এই বিষয়ে জেলা প্রশাসনের কোন উদ্যোগ আছে কি না? সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরায় প্রচুর খাস জমি রয়েছে। এসব খাস জমি ভূমিহীনদের মাঝে বন্দোবস্ত করার ব্যাপারে জেলা প্রশাসন কী ভাবছে- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরার ক্রীড়াঙ্গন এখন বেশ মুখরিত- জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি হিসেবে জেলার ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে আপনার পরিকল্পনা জানতে চাই- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সদর হাসপাতালের সেবার মান নিম্নগামী- এটা নিয়ে কী ভাবছেন? সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরাবাসীর উদ্দেশ্যে কিছু বলবেন- সুপ্রভাত সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরায় যোগদান করেছেন- এক সময় সরকারি সিদ্ধান্তে চলেও যেতে হবে- যাওয়ার সময় কেমন সাতক্ষীরা রেখে যেতে চান- 7,762,389 total views, 594 views today |
|
|
|