ডেস্ক রিপোর্ট: সদর উপজেলার বাঁকালে যুবলীগের অফিস ভেঙে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট) দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেছেন বাঁকাল ইসলামপুর চরের বাসিন্দারা। তাদের পক্ষে ৬ নম্বর ওয়ার্ড আঞ্চলিক যুবলীগ সভাপতি মিন্টু হোসেন নক্কু এই সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান। এ সময় গ্রামের বকুল, বাদল, ইকবাল, আসাদুল, হাই, শাহেদ বাবু, মনিরুল মাসুদ, সোহাগ, সাজু, হারুনার রশীদ, মন্টু, রনি, আসিফ, রাব্বি, রহমান, সুফিয়া, সুফিয়া (২), মাফিয়া, মঞ্জুয়ারা, মানছুরা, তফুরা, মেহেরুন, মাফিয়া, বেবী, জোহরা ও জেসমিনসহ গ্রামের বহু নারী পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে মিন্টু হোসেন বলেন, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের সামনে যুবলীগের একটি অফিস করে আমি ও সেক্রেটারি মোনালিফ বাদল দলীয় কাজ চালিয়ে আসছি। কিন্তু এ এলাকার সন্ত্রাসী আবদুল আজিজ তার সহযোগী আমিনুর, ইমরান, মোস্তাফিজ, আসাদুল, শাহিনুর রহমান বাটুল, সোহাগ, শরিফ, মোমিন হোসেনসহ কয়েকজন আমাদের অফিসটি দখলের লক্ষ্যে ভাঙচুর করে। উল্টো আমাদের নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলাও দেয়। এরই প্রেক্ষিতে গত ৩১ জুলাই আজিজের সহযোগী আসাদুলকে মারপিটের মিথ্যা অভিযোগ আনে আমাদের বিরুদ্ধে। পরে আমাকে বাদল, সাহেব বাবু, বকুল, মিলন, রহমান ও রনিকে জড়িয়ে পত্রিকায় মিথ্যা খবর পরিবেশন করে। প্রকৃতপক্ষে আসাদুল যুবলীগের অফিস ভাঙতে যেয়ে নিজেই আহত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, এসব ঘটনার জেরে আজিজের ছেলে শরিফ রওশনের বাড়ির সামনে গিয়ে তার ছেলে বাবুকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। আজিজের সহযোগী ইমরানের বাবা মোনতেজ বিআরটিসি গাড়ি পোড়ানো মামলার আসামি। মোমিন নাশকতার আসামি, শাহিনুর রহমান বাটুলও আসামি। তাদের সাথে যুক্ত আমিনুর রহমানের নামেও রয়েছে মামলা।
সংবাদ সম্মেলনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন নক্কু।
সংবাদ সম্মেলন: যুবলীগের অফিস ভেঙে হত্যার হুমকির অভিযোগ
https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/