Site icon suprovatsatkhira.com

গরুর হাটে তিলধারণের ঠাই নেই

এমএ মামুন: তিলধারণের ঠাই নেই। হাজার হাজার মানুষের সমাগম। লক্ষ্য একটাই পছন্দ মতো কোরবানির পশু কেনা। এজন্য রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে কোরবানির পশু পছন্দ করছে সবাই। হাতে আর সময়ও নেই। মাত্র একদিন পরেই পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। আর তাই শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে জেলার পশুর হাটগুলো।
সাতক্ষীরার কদমতলা হাট, আবাদের হাট, পারুলিয়া হাটসহ কয়েকটি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে হাটগুলো। ভারতীয় গরু না আসায় এসব হাটে উঠেছে প্রয়োজন মতো ছোট-বড় দেশি গরু। শেষ মুহূর্তে ক্রেতারা ব্যস্ত পছন্দমতো পশু কিনতে। বৃষ্টি কিংবা রোদ কোন কিছুই টান সইছে না ক্রেতাদের কাছে। সকাল থেকেই হাটগুলো ভরে যাচ্ছে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা গরু-ছাগল-ভেড়া-মহিষে। সেই সাথে বাড়ছে ক্রেতাদের ভীড়। হাজার হাজার মানুষের সমাগমে যেন পশুর হাটে তিল ধারণের ঠাই নেই।
ক্রেতা-বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এবার ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। তাই বিক্রিতেও রয়েছে প্রতিযোগিতা। এক কথায় জমে উঠেছে হাট।
পারুলিয়া হাটের পশুর ব্যাপারিরা জানান, হাটে ছাগলের আগমনও যথেষ্ট। আছে ভারতের মহিষও। এ হাটে গত কয়েক হাটের তুলনায় বিক্রিও বেশি। হাটে গরুর দাম ২৫ হাজার থেকে শুরু করে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত দাম চাইছে বিক্রেতারা। তবে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ এক লাখ ২৫ হাজার টাকার গরু ও ২০ হাজার টাকার ছাগল বিক্রি হয়েছে। এছাড়া ২৫ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা দামের গরু বেশি বিক্রি হচ্ছে। ছয় থেকে ১২ হাজার টাকা দামের ছাগলের চাহিদাও বেশি।

https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/
Exit mobile version