Site icon suprovatsatkhira.com

জেলায় বার্ষিক উৎপাদন ১ লাখ ৩১ হাজার টন জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপনে সাত দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ

স্টাফ রিপোর্টার: সাতক্ষীরায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপনে ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ স্লোগানে সাত দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, ১৯ জুলাই সকাল ১০টায় পৌর দীঘিতে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ, র‌্যালি ও সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে আলোচনা সভা। ২০ জুলাই সকাল ১০টায় শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে মৎস্য অধিদপ্তরের অগ্রগতি নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন ও তিন দিনব্যাপী মৎস্য মেলা উদ্বোধন। ২১ জুলাই সকাল ৯টায় জেলার বিভিন্ন মাছের বাজারে ফরমালিন বিরোধী অভিযান পরিচালনা, ২২ জুলাই দিবা নৈশ কলেজে মৎস্য চাষ বিষয়ক আলোচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা, ২৩ জুলাই সকাল ১০টায় বিনেরপোতা মাছের বাজারে মৎস্য চাষ বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ সভা ও বিকেল ৫টায় খুলনা রোড মোড়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন এবং ২৪ জুলাই সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান।
বুধবার (১৮ জুলাই) সকাল ১১টায় মৎস্য সপ্তাহ ২০১৮ উদযাপন কমিটির আয়োজনে জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম সরদারের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু আহমেদ, জেলা মৎস্য অফিসের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা, সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রাশেদুল হক, সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা (খামার বাড়ি) লুৎফর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, সাতক্ষীরা জেলায় বছরে ১ লাখ ৩১ হাজার ৫১৬ মেট্রিক টন মাছ উৎপাদন হয়। এর মধ্যে জেলার চাহিদা মিটিয়ে ৮৫ হাজার ৯৬৮ মেট্রিক টন সাদা মাছ ও চিংড়ি মাছ বিদেশে রফতানি এবং দেশের অন্যান্য জেলায় সরবরাহ করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে কার্যক্রমে বাঁধা থাকা সত্ত্বেও নিরলস কাজ করে যাচ্ছে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর। তবে জেলা এবং উপজেলায় বিভিন্ন বিভাগে লোকবল পেলে আর স্থানীয় সকলের সহযোগিতা পেলে জেলায় মাছ চাষে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব।
এদিকে আমাদের পাইকগাছা প্রতিনিধি জানান, পাইকগাছায় সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শুরু হয়েছে। বুধবার (১৮ জুলাই) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফকরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা পবিত্র কুমার দাস ও পাইকগাছা লোনাপানি কেন্দ্রের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. লতিফুল ইসলাম।এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা একেএম শফিকুল আলম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এস.এম. মামুন সিদ্দিকী, উপজেলা সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা এস.এম. শহিদুল্লাহ, পাইকগাছা প্রেসক্লাবের সভাপতি এ্যাডভোকেট এফএমএ রাজ্জাক, সম্পাদক এম. মোসলেম উদ্দীন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠকালে বলা হয়, পাইকগাছায় বাণিজ্যিকভাবে ৫০টি চিংড়ি খামার, তিন হাজার ৯৪০টি বাগদা ও ২৫০টি গলদা ঘের রয়েছে। মোট ২১ হাজার ৭৬৭.৫৫ হেক্টরে মৎস্য সম্পদের উৎপাদন ১৩ হাজার ৫৫১.৩০ মেট্রিক টন। অন্যদিকে, পাইকগাছা পৌরসভাস্থ লোনাপানি কেন্দ্রে ৫৩টি লোনাপানির পুকুর, ৫টি স্বাদু পানির পুকুর রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানে মৎস্য রোগ, মাটি-পানি পরীক্ষা, মাছের খাদ্য তৈরি এবং মাছের বায়োলোজি সংক্রান্ত চারটি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে।
কালিগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১৮ উদযাপন উপলক্ষ্যে কালিগঞ্জ উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর সংবাদ সম্মেলন করেছে। বুধবার (১৯ জুলাই) দুপুর ১২টায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি মৎস্য খাতে সরকারের সাফল্য তুলে ধরে বলেন, সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে দেশ আজ মৎস্য খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। প্রাকৃতিক উৎস থেকে আহরিত মৎস্যের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশে^র মধ্যে তৃতীয়। প্রাকৃতিক ও চাষকৃত উভয় ক্ষেত্রে সম্মিলিত ভাবে চতুর্থ এবং শুধুমাত্র চাষের মাছে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে প্রাণিজ আমিষের শতকরা ৬০ ভাগ আসে মাছ থেকে। বাংলাদেশে জাটকা ধরা নিষিদ্ধ থাকায় ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। সাদা সোনা খ্যাত বাগদা চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ কিংবা ভিজানো বন্ধের মাধ্যমে চিংড়ির সুনাম যাতে আন্তর্জাতিক বাজারে অক্ষুন্ন থাকে সে ব্যাপারে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
এ সময় বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
তালা প্রতিনিধি জানান, তালায় ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য শ্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১৮ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৮ জুলাই) সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলন ও মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজিয়া আফরীন সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজিয়া আফরীন। লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, বাংলাদেশ মৎস্য সেক্টরে প্রভুত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। মাছ চাষে বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে চতুর্থ এবং বার্ষিক উৎপাদন ৩৮ লক্ষ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে গেছে। প্রতি বছর বাংলাদেশ চিংড়ি রপ্তানি করে ৫০-৬০ হাজার মেট্রিক টন এবং প্রাকৃতিক উৎস্য থেকে মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া ইলিশ এখন আমাদের দেশের নিজস্ব পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
তিনি আরা বলেন, তালা উপজেলায় তিন হাজার ৮৮৭ জন কার্ডধারী মৎস্যজীবী রয়েছে। অত্র উপজেলার মৎস্য সম্পদ (সাদা ও চিংড়ি) উৎপাদন সন্তোষ জনক।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মো. হাদিউজ্জামান, সমাজসেবা অফিসার মো. রফিকুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক অফিসার নাছরিন জাহান, উপজেলা একাডেমি সুপারভাইজার পলাশ কুমার দাস প্রমুখ।
দেবহাটা প্রতিনিধি জানান, দেবহাটায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুলাই) সকাল ১০টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার বদরুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাফিজ-আল-আসাদ।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সৈয়দ মান্নান আলী, দেবহাটা প্রসক্লাবের সভাপতি আব্দুল ওহাব, দৈনিক দৃষ্টিপাতের নির্বাহী সম্পাদক আবু তালেব মোল্যা, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মোমিনুর রহমান, কার্যনির্বাহী সদস্য আবু হুরাইরা, মীর খায়রুল আলম, সদস্য এসএম নাসির উদ্দীন, আব্দুর রব লিটু, কবির হোসেন, আজিজুল হক আরিফ, এমএ মামুন, নাছিরুজ্জামান, ফরহাদ হোসেন সবুজ প্রমুখ।
মতবিনিময়কালে সিনিয়র মৎস্য অফিসার বদরুজ্জামান বলেন, দেবহাটায় বিগত বছরের ১.০৭ হেক্টর প্রদর্র্শনীয় খামার স্থাপন, ১.১২ মে. টন পোনা অবমুক্তকরণ, ২০১টি খামার পরিদর্শন, ১৫৮ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান, ৯২ কেজি পুশকৃত চিংড়ি বিনষ্ট, ২৩ হাজার টাকা জরিমানা, ২৫টি আইন বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এসময় তিনি আরও বলেন, মাছের ভাইরাস পরীক্ষার জন্য মেশিন ক্রয় করা হয়েছে। এর মাধ্যমে চাষিরা সহজেই চাষকৃত মাছের ভাইরাস শনাক্ত করতে পারবে।
আশাশুনি প্রতিনিধি জানান, আশাশুনিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১৮ উপলক্ষ্যে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে উদযাপন কমিটি। বুধবার (১৮ জুলাই) সকাল ১০টায় উপজেলা সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাফ্ফারা তাসনীন। তিনি জানান উপজেলার প্রাকৃতিক জলাশয়ে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে নদী থেকে অবৈধভাবে রেনু পোনা ধরা বন্ধে ও নিরাপদ মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যে নিয়মিতভাবে পুশবিরোধী অভিযান ও মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। মাছ চাষে জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ইউডিজিপি এর আওতায় ৪০ জনসহ উপজেলার মোট ৪০২ জন মৎস্য চাষীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন জলাশয়ে ২.৪৬৯ হেক্টর প্রদর্শনী পুকুর স্থাপন করা হয়েছে এবং নির্বাচিত এলাকায় কাঁকড়া ও কুচিয়া চাষে কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। চলতি বছর জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে সপ্তাহব্যাপি বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। যার মধ্যে জনসচেতনতা মূলক র‌্যালি, পোনামাছ অবমুক্তকরণ, বিভিন্ন আলোচনা অনুুষ্ঠান, তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, সফল মৎস্যজীবি/মৎস্যচাষীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ইত্যাদি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য কর্মকর্তা সেলিম সুলতান, মৎস্যজীবি নেতা মোল্যা রফিকুল ইসলাম, শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিলসহ আশাশুনিতে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।
শ্যামনগর প্রতিনিধি জানান, “স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ-বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ”- এ স্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১৮ পালন উপলক্ষ্যে শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাব ও রিপোর্টার্স ক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় করেছে উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর। বুধবার (১৮ জুলাই) সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে এ মত বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসাইন সাগর। প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সূজন সরকার। উপকূলীয় অঞ্চলে প্রাকৃতিক উৎস থেকে চিংড়ি রেনু পোনা ধরা, বিভিন্ন রকম অপদ্রব্যপুশ, বাজারজাতকরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা, আমিষের চাহিদা পূরণ, বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকরা পর্যায়ক্রমে আয়োজক কমিটির কাছে জানতে চান। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুজন সরকার ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসাইন সাগর সকল সাংবাদিকদের প্রশ্নের যথাযথ উত্তর প্রদান করেন। তিনি আরো বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং মৎস্য অধিদপ্তরের সাথে আলোচনা করে মৎস্য আহরণ এবং বিপণনে আইনগত ব্যবস্থা আরো জোরদার করা হবে। সেই সাথে সাথে আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা ও নদী থেকে অবৈধ রেণু পোনা আহরণের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হবে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা শেখ আফজালুল হক, আবু সাঈদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুমন, শ্যামনগর উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি গাজী আল ইমরান, উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম কামরুজ্জামান, সাংবাদিক সরদার সিদ্দিক, আব্দুল আজিজ, আবু মুসা, শ্যামনগর উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেন মিঠু ,সহ-সভাপতি জি এম খলিলুর রহমান, ওসমান গনি সোহাগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম, দপ্তর সম্পাদক মারুফ বিল্লাহ রুবেল, কোষাধ্যক্ষ মো. শাহাদাত উল্লাহ, কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল্লাহ আল মামুন, আক্তার হোসেন প্রমুখ।
কলারোয়া প্রতিনিধি জানান, ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ শ্লোগানে সপ্তাহব্যাপী জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে কলারোয়া মৎস্য অধিদপ্তর সংবাদ সম্মেলন করেছে।
বুধবার (১৮ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা অডিটোরিয়ামে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলারোয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন।
তিনি বলেন, মৎস্য চাষে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। আর সারাদেশে সাতক্ষীরা অন্যতম। তবে জেলার ভেতরে মাছ চাষে প্রথম কলারোয়া উপজেলা। সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

https://www.facebook.com/dailysuprovatsatkhira/
Exit mobile version